পরিবার, সমাজ, মন্ডলী ও রাষ্টে সেবার গুরুত্বঃ
সেবার বিষয়ে বাইবেলের শিক্ষা থেকে আমরা পরিষ্কার বুঝতে পারি যে, যীশুখ্রিষ্ট তার পরিবারে, পরিষ্কার বুঝতে পারি যে, যীশুখ্রিষ্ট তার পরিবারে, সমাজে ও রাষ্ট্রে সেবা কাজ করেছেন। তার এই আদর্শ আমাদের অনুপ্রানিত করে যেন আমরাও একই সেবাকাজ চালিয়ে যেতে পারি।
ক) পরিবার: যীশু ত্রিশ বছর বয়স পর্যন্ত তার মা বাবার সাথে থেকেছেন। এবং তাদের সব ধরনের কাজে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। তাদের বাধ্য এবং অনুগত থেকেছেন। আমরাও সন্তান হিসেবে মা বাবা ভাই বোন আতœীয় পরিজনদের সেবা করতে পারি। তাদের পরামর্শ অনুসরণ করে সঠিকভাবে কাজকর্ম সমাধান করতে পারি।
[adhere]খ) সমাজ: যীশু তার জীবনের বিভিন্ন অশ্চর্য কাজের মাধ্যমে সমাজের সেবা করে গেছেন। আমরাও যীশুকে অনুসরণ করে সমাজের বিভিন্ন সেবামূলক কাজ যেমন অসুস্থ ব্যক্তি সেবা করা অসহায়ের পাশে দাঁড়ানো অনাহারীর মুখে খাবার তুলে দেওয়া ইত্যাদি কাজ করতে পারি।
গ) মন্ডলী: যীশু মন্ডলীতে বা সমাজ ঘরে আধ্যাত্মিক শিক্ষা দানের মাধ্যমে সেবা করেছেন। আমরাও নিয়মিত খ্রিষ্টান বা প্রার্থনা অনুষ্ঠানে যোগদান করে এবং মন্ডলীর উন্নয়নমূলক কাজে বা মন্ডলীতে সেবার তাদের জন্য টাকা পয়সা দান করে মন্ডলীর বিভিন্ন সেবা কাজে অংশ দিতে পারি।
[adhere1]ঘ) রাষ্ট্র: যীশুগোটা মানবজাতির পরিত্রানের জন্য নিজের জীবন পর্যন্ত দান করেছেন। আমরা প্রতিদিনকার কর্মজীবনে রাষ্ট্রের জন্য কাজ করতে পারি। সবার সাথে সৌজন্যমূলক আচরণ করে আমরা রাষ্ট্রের সেবামূলক কাজে অংশ নিতে পারি।
উপসংহার: যীশুর আদর্শ অনুসরণ করতেই আমরা আহুত হয়েছি। তাকে অনুসরণ করার অর্থ হলো তিনি যেভাবে জীবন যাপন করেছেন সেই একই আদর্শ নিজ জীবনে অতিবাহিত করা। তাই বলা যায় পরিবার, সমাজ, মন্ডলী বা রাষ্ট্রের সেবার জন্য আমাদের জীবন ব্যয় করি। আর তাতেই আমাদের জীবন হবে সুন্দর স্বার্থক ও মঙ্গলময়।